1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

মাহে রজবের ফজিলত

  • Update Time : সোমবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ৮৭ Time View

ধর্ম ডেস্ক: হিজরি ক্যালেন্ডারের সপ্তম মাস রজব। `রজব’ শব্দের অর্থ সম্মানিত। জাহেলি যুগে আরবদের কাছেও রজব সম্মানিত মাস ছিল। ইসলামও রজবসহ ৪টি মাসকে ‘আশহুরে হুরুম’ বা সম্মানিত মাস ঘোষণা করেছে। এ সম্পর্কে কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, নিশ্চয়ই আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকে আল্লাহর বিধানে মাস বারটি। এর মধ্যে চারটি মাস বিশেষভাবে হচ্ছে সম্মানিত। এটাই হচ্ছে সুপ্রতিষ্ঠিত ধর্ম। (সুরা তওবা: ৩৬)।

বিদায় হজের সময় মিনা প্রান্তরে প্রদত্ত ভাষণে আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সম্মানিত মাসগুলোকে চিহ্নিত করে বলেন: তিনটি মাস হলো ধারাবাহিক— জিলকদ, জিলহজ ও মহররম, অপরটি হলো রজব। (সহিহ বুখারি: ৩১৯৭, সহিহ মুসলিম: ১৬৭৯)

ইমাম আবু বকর জাসসাস (রহ.)-বলেন এসব মাসে ইবাদতের প্রতি যত্নবান হলে বাকি মাসগুলোতে ইবাদত করা সহজ হয়। আর এ মাসগুলোয় গুনাহ থেকে বেঁচে থাকলে অন্য মাসেও গুনাহ থেকে বেঁচে থাকা সহজ হয়। তাই সম্মানিত মাসসমূহের অন্যতম রজব মাসের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে যত্মবান হতে হবে।

আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত রয়েছে, যখন রজব মাস শুরু হতো, নবিজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এ দোয়াটি পড়তেন—

اللَّهُمَّ بَارِكْ لَنَا فِي رَجَبٍ وَشَعْبَانَ وَبلغنا رَمَضَانَ

উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা বারিক লানা ফি রজাবা ওয়া শাবান ওয়াবাল্লিগনা রমাদান।

অর্থ: হে আল্লাহ! আমাদের জন্য রজব ও শাবান মাসকে বরকতময় করুন এবং আমাদের রমজান মাস পর্যন্ত হায়াত দিন। (আলমুজামুল আওসাত: ৩৯৩৯)

সাহাবি ও তাবেইদের কিছু বক্তব্যে বছরের পাঁচটি রাতকে বিশেষ ফজিলতপূর্ণ বলা হয়েছে; যে রাতগুলোতে জেগে ইবাদত করা ও দোয়া করা মুস্তাহাব এবং যে রাতগুলোতে আল্লাহ দোয়া কবুল করেন। রাতগুলো হলো, জুমার রাত, রজবের প্রথম রাত, শাবানের ১৫ তারিখের রাত, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার রাত।

সাহাবি আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বলেন, ‘পাঁচটি রাত এমন আছে, যেগুলোতে বান্দার দোয়া আল্লাহ তাআলা ফিরিয়ে দেন না, অর্থাৎ অবশ্যই কবুল করেন। রাতগুলো হলো—জুমার রাত, রজবের প্রথম রাত, শাবানের ১৫ তারিখের রাত, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার রাত।’ (মুসান্নাফে আবদুর রাজ্জাক: ৭৯২৭)

তবে রজবের প্রথম রাতের বিশেষ ফজিলত সম্বলিত কোনো বক্তব্য নির্ভরযোগ্য সূত্রে আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) থেকে প্রমাণিত নয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..